দিব্যেন্দু গোস্বামী ,বীরভূম ১০ই জুন:
গরিব এবং মধ্যবিত্ত সম্প্রদায়ের সেবায় নিয়োজিত এমএল সাপোর্ট ইতিমধ্যেই তারা কাজ শুরু করে দিয়েছে। ২০২০ সাল থেকে তাদের এই পথ চলা। সততা এবং নিষ্ঠার ওপর নির্ভর করে এখন প্রায় ৩ ০০ হসপিটালে নার্সিংহোম ভর্তির সুযোগ রয়েছে। সঙ্গে রয়েছে ওষুধের দোকানের সঙ্গে যুক্ত। এখানে জরুরী অবস্থায় হাসপাতালে বিনামূল্যে অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা তুলে ধরা অন্যদিকে যদি এম্বুলেন্স না পাওয়া যায়।
তাহলে অন্য কোন অ্যাম্বুলেন্স ব্যবস্থা করে রোগীকে হসপিটাল নিয়ে যেতে নয় টাকা পার কিলোমিটার হিসাবে অর্থ প্রদান করা হবে শুধু এখানেই নয় যদি চিকিৎসা করার পর রোগীর অবস্থা খারাপ হয় তাহলে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পুনরায় ডাক্তার সাহায্য করবে বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর বিশেষ করে রক্ত পরীক্ষা ইউরিন বা অন্য কিছু অর্থাৎ প্যাথলজিক্যাল ল্যাব ও ডায়াগোনি স্ট সেন্টার থেকে টেস্ট করালে টেন পার্সেন্ট ছাড় দেওয়া হবে ডাইবেটিস রোগীদের জন্য সপ্তাহে একবার করে মাসে চারটি রক্ত পরীক্ষা এছাড়াও কিছু প্রাথমিক টেস্টের মূল্য অতি সামান্য পয়সা দিয়েই করানো হবে শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে নয় অন্য রাজ্যেও এই ধরনের পরিষেবা আস্তে আস্তে বেড়েই চলেছে। এমএল সাপোর্ট টিম সর্বক্ষণেই রোগীর পাশে থাকে তার জন্য তাদেরকে প্রাথমিক চিকিৎসা করার ট্রেনিং ব্যবস্থা করা হয়েছে এই ধরনের আনুষাঙ্গিক চিকিৎসা করার জন্য কোনরকম অর্থ লাগবে না বলা যেতে পারে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এম এল সাপোর্ট সর্বদাই মানুষের পাশে থাকবে এই নিয়ে বর্ধমানের একটি সভাকক্ষে সমস্ত টিম লিডারদেরকে নিয়ে আসা হয় এবং সেখানে তাদেরকে বোঝানো হয় কিভাবে রোগীর সঙ্গে এবং তার পরিবারের সঙ্গে কিভাবে কথা বলে এই পরিষেবার মধ্যে আনা যারা ৩ লিডার রয়েছে বা তাদের সদস্যপদ রয়েছে তাদেরকে বলা হয়েছে প্রতিদিন অন্ততপক্ষে ৩০ জন মানুষকে এই পরিষেবার মধ্যে আনতে হবে। কিন্তু এই মিটিং থেকেই অনেকেরই বক্তব্য প্রতিদিন এইভাবে প্রতিদিন ত্রিশটি করা প্রায় অসম্ভব। তাই তারা চেয়েছে। যত তাড়াতাড়ি অর্থাৎ যে নির্ধারিত নাগরিককে নিয়ে আসতে হবে পরিষেবার আওতায় সেটা কোনমতেই সম্ভব নয়। সেই কারণে তারা চাইছে। কর্তৃপক্ষ ৩০ টি না করে দিনে ১৫ টি করলে অনেকটাই সুবিধা হবে। যারা ফিল্ডে কাজ করছে তাদের এই প্রচন্ড গরমে সাধারণ মানুষ বাড়ি থেকে বেরোতে পারছি না সেখানে এই ধরনের সারা দিন সদস্য সংগ্রহ করা অত্যন্ত দূরহ ব্যাপার সেই কারণে অনেকেই দাবি রেখেছে যাতে করে কর্তৃপক্ষ তাদের স্বাস্থ্যের কথায় মাথায় রেখে যেন আগামী দিনে তাদের দিকে হাত বাড়িয়ে দেয়।